নিজস্ব সংবাদদাতা: করোনা আবহে ছোটো বড়ো সব পান্ডেলে নো এন্ট্রি -বাফার জোন।মণ্ডপে ১৫-২৫ জনের বেশি মানুষের ভীড় করা যাবে না।আগে থেকে নামের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। সরকারি অনুদান প্রাপ্ত সকল ক্লাব কেই মানতে হবে হাইকোর্টের এই আদেশ।

এই প্রসঙ্গে হাইকোর্টের অ্যাডভোকেট জেনারেল বলেন, “এটা মানতে হবে এবছরের অনেক টা মাস ধরে আমরা লোকডাউন এ ছিলাম।অর্থনীতির বিরাট ক্ষতি হয়েছে,আমাদের ব্যক্তি গত জীবনে অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে আর কি কোনো বৃহত্তর ক্ষতিকে আমরা ডেকে আনবো,আদালত বলেছেন সচেতনতার কাজটি করতে। আমরা এই মামলার মাধ্যমে এবং আপনাদের মাধ্যমে সচেতন থাকবো। মানুষের কাছে আমার আবেদন যে আপনারা সচেতন হন, আদালত তার রায় দিয়েছেন । আদালতের রায় এম্প্লিমেনন্টেড তখনি হতে পারে যখন আপনারা প্রশাসনের সাথে সহযোগিতা করবেন,এবং এগুলোকে নিজেরা মেনে চলবেন। এই মামলা কারোর পক্ষে বা বিপক্ষে করা নয়।মানুষের যাতে অসচেতনতায় করোনা তে আর না মারা যায় সেই জন্যই এই রকম নির্দেশ।”
মুম্বইয়ের পরে এবং পুরির রথযাত্রার সময় যেমন লোকমাত্ৰা সীমিত করা হয়েছিল ঠিক তেমনই কলকাতার সকল ছোটো পুজোর প্যান্ডেলে লোকমাত্রা সীমিত করা হলো এবং এর পাশাপাশি নো এন্ট্রি, বাফার জোন করা হবে।একটা ব্যারিকেড থাকবে এবং দর্শনার্থীদের ওই ব্যারিকেড এর ওপারে থেকে প্রতিমা এবং মণ্ডপ সজ্জা দর্শন করতে হবে।অর্থাৎ সাধারণ দর্শক ভার্চুয়ালি পুজো দেখবেন।